জামিয়ার পরিচিতি

জামেয়ার প্রতিষ্ঠাঃ 
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে দারুল উলুম দেওবন্দের অনুসরণে তালীম, তাবলীগ, তাযকিয়া ও এ’লায়ে কালিমাতুল্লাহর জযবা নিয়ে ওলীকুল শিরোমণি শাইখুল মাশায়েখ হযরত মাওলানা শাইখ তজম্মুল আলী জালালাবাদী (রহ.)-এর দোয়া ও এজাযতে তারই সুযোগ্য ছাত্র ও বিশিষ্ট খলীফা, দারুল উলুম দেওবন্দের কৃতিসন্তান, বাংলাদেশে ইসলামী আন্দোলনের অগ্রসেনানী, সাবেক ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য মুফতী মুহাম্মদ ওয়াক্কাস যশোর জেলার মণিরামপুর উপজেলায় ১০ই রমযান ১৩৯৩ হিজরী মোতাবেক ১৯৭৩ ইং সালে সাবাহী মক্তব, অতঃপর শাওয়াল ১৩৯৭ হিজরী মোতাবেক ১৯৭৭ ইং সালে হেফজ খানা প্রতিষ্ঠা করেন। যার ধারাবাহিকতায় শাওয়াল ১৪০২ হিজরী মোতাবেক ১৯৮২ ইং সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে “জামেয়া ইমদাদিয়া মাদানীনগর”। হযরত শাইখ তজম্মুল আলী (রহ.) জামেয়ার উদ্ধোধন করেন। 
মুফতী সাহেব খুলনা দারুল উলুম মাদরাসার শাইখুল হাদীস ও প্রধান মুফতীর দায়িত্ব পালনকালে একই সাথে মাদানীনগর মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা মুহতামিম হিসেবে এর পরিচালনার দায়িত্ব পালন করতে থাকেন। প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও মজলিসে শুরার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন হযরত মাওলানা শাইখ তজম্মুল আলী (রহ.)।
প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই জামেয়া উত্তরোত্তর উন্নতি লাভ করতে থাকে। সুদক্ষ শিক্ষক মন্ডলী কর্তৃক অতি সুনামের সাথে জামেয়ার শিক্ষা-দীক্ষা চালু থাকায় অতি দ্রæত এর বিস্তৃতি ঘটে। কিছু দিনের মধ্যেই হেফজ খানা, ক্বেরাতখানাসহ “দারুল উলুম দেওবন্দ” ও “বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়্যাহ বাংলাদেশ”-এর নিসাব ও কারিকুলাম অনুযায়ী দাওরায়ে হাদীস (তাকমীল) পর্যন্ত দরস চালু হয়। শাউয়াল ১৪২৪ হিজরী মোতাবেক ২০০৩ ইং সালে বালক শাখায় দাওরায়ে হাদীসের সবক শুরু হয়। শাওয়াল ১৪৩০হিজরী মোতাবেক ২০০৯ ইং সালে “দারুল ইফতা” খোলা হয় এবং ১৪৩৫ হিজরী মোতাবেক ২০১৪ সনে আরবি আদব বিভাগ খোলা হয়। জামেয়ার মুহতামিম মুফতী সাহেব শাইখুল হাদীস ও প্রধান মুফতীর দায়িত্ব পালন করে আসছেন। 

জামিয়ার পরিচিতি

প্রারম্ভিক কথা

সমস্ত প্রশংসা সে মহান সত্তার জন্য

যিনি মানব জাতির কল্যাণে নাযিল করেছেন পবিত্র কুরআনুল করীম। আর একমাত্র কুরআন-সুন্নাহ তথা ইসলামিক শিক্ষাই জাতিকে আদর্শ ও সুনাগরিক হিসাবে গড়ে তুলতে সক্ষম। এর মধ্যে রয়েছে মুসলিম উম্মাহর দুনিয়া ও আখেরাতের সফলতা...

প্রারম্ভিক কথা

আমাদের অর্জন সমূহ (সংক্ষিপ্ত)

সমস্ত প্রশংসা মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিনের জন্য
বোর্ড পরিক্ষায় সাফল্য

বোর্ড পরিক্ষায় সাফল্য

২০২১ সালে বেফাক (বাংলাদেশ কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড) এর কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় অত্র প্রতিস্ঠানের ছাত্র সমগ্র দেশের মধ্যে মেধা তালিকায় ২য় স্থান অর্জন করে

হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় সাফল্য

হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় সাফল্য

২০২১ সালে সালে ২৫ তম জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় কামরাঙ্গীরচর থানা-জেলা সকল হাফেজ ছাত্রের মধ্যে অত্র প্রতিস্ঠানের ছাত্র ১ম স্থান অর্জন করে

কেন্দ্রীয় বোর্ড পরিক্ষায় সর্বমোট সাফল্য

কেন্দ্রীয় বোর্ড পরিক্ষায় সর্বমোট সাফল্য

২০২১ সালে কেন্দ্রীয় বোর্ড পরিক্ষায় সর্বমোট ১১ জন A+/মুমতাজ অর্জনসহ শতভাগ পাশ

হুফফাজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় সাফল্য

হুফফাজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় সাফল্য

২০১৯ সালে হুফফাজুল কুরআন প্রতিযােগিতায় কামরাঙ্গীরচর থানার মধ্যে ১ম স্থানসহ ৭ জন ছাত্রের বিজয়

হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন কতৃক সম্মাননা পুরষ্কার

হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন কতৃক সম্মাননা পুরষ্কার

২০১৯/২০ সালে সর্বোচ্চ ফলাফল ও পুরস্কার অর্জনের জন্য হুফফাজুল কুরআন ফাউন্ডেশন। কামরাঙ্গীরচর থানা-জেলা কমিটি কর্তৃক অত্র মাদরাসাকে সেরা প্রতিষ্ঠানের সম্মাননা পুরস্কার প্রদান

“জাতীয় দ্বীনি মাদরাসা শিক্ষা বাের্ড” কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় সাফল্য

“জাতীয় দ্বীনি মাদরাসা শিক্ষা বাের্ড” কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় সাফল্য

২০২০ সালে “জাতীয় দ্বীনি মাদরাসা শিক্ষা বাের্ড” কেন্দ্রীয় পরীক্ষায় অত্র প্রতিষ্ঠানের ছাত্র সমগ্র বাংলাদেশের মধ্যে ৩য় স্থান অর্জন করে

বৈশিষ্ট্য সমূহ

আপনার সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যত গঠনে আমরা আন্তরিকভাবে সচেষ্ট, আমাদের ক্যাম্পাসে আপনাকে স্বাগতম! আসুন, দেখুন, তারপর সিদ্ধান্ত নিন
আপনার সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যত গঠনে আমরা আন্তরিকভাবে সচেষ্ট, আমাদের ক্যাম্পাসে আপনাকে স্বাগতম! আসুন, দেখুন, তারপর সিদ্ধান্ত নিন
check

সার্বক্ষণিক সি.সি. ক্যামেরা দ্বারা পর্যবেক্ষণ ও সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

check

দ্বীনি ও আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে একটি আন্তর্জাতিক শিক্ষা মিশন।

check

স্কুল থেকে আসা ছাত্র-ছাত্রীদের স্পেশাল কেয়ারের মাধ্যমে দ্রুত অগ্রসরের ব্যবস্থা।

check

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিযােগিতায় অংশগ্রহণের ব্যবস্থা।

check

গ্রুপ ভিত্তিক মাশকের (অনুশীলনের) ব্যবস্থা।

check

দৈনিক তাহাজ্জুদ নামাযে তেলাওয়াতের ব্যবস্থা।

check

আন্তর্জাতিক ক্বারীদের নতুন সূর ও তৰ্য্যের মাধ্যমে ছাত্রদের কণ্ঠ অনুযায়ী মাশকৃ প্রদান।

check

পি.এস.সি ও জে.এস.সি পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের ব্যবস্থা।

check

সুন্দর-মনােরম ও স্বাস্থ্য সম্মত ক্যাম্পাস।

check

শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ক্যাম্পাস

আমাদের বিভাগ সমূহ

প্রত্যেক মুসলিমের উপর ইলম অর্জন করা ফরয - আল-হাদীস
account_box

নূরানী ও নাজেরা

প্রত্যেক মুসলিমকে কুরআন পড়া জানতে হবে। যে নিজেকে মুসলিম হিসাবে দাবী করবে তাকে অবশ্যই কুরআন শিক্ষা করতে হবে। কুরআন শিক্ষা করা এতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে, আল্লাহ তা‘আলা কুরআন শিক্ষা করা ফরয করে দিয়েছেন

আরও পরুনarrow_right_alt
touch_app

হিফজ বিভাগ

মহান আল্লাহতায়ালার শ্রেষ্ঠদান পবিত্র কোরআন আর এই কোরআন হিফজ করার মর্যাদাও অনেক অনেক বেশি। হাফেজ হওয়ার কারণে তাকে সব সময় কোরআন চর্চা করতে হয়, এতে সে প্রতি হরফে ১০ নেকি করে পেয়ে থাকে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত

আরও পরুনarrow_right_alt
menu_book

হিফজ রিভিশন

মহান আল্লাহতায়ালার শ্রেষ্ঠদান পবিত্র কোরআন আর এই কোরআন হিফজ করার মর্যাদাও অনেক অনেক বেশি। হাফেজ হওয়ার কারণে তাকে সব সময় কোরআন চর্চা করতে হয়, এতে সে প্রতি হরফে ১০ নেকি করে পেয়ে থাকে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত

আরও পরুনarrow_right_alt
language

ইন্টাঃ হিফজ বিভাগ

মহান আল্লাহতায়ালার শ্রেষ্ঠদান পবিত্র কোরআন আর এই কোরআন হিফজ করার মর্যাদাও অনেক অনেক বেশি। হাফেজ হওয়ার কারণে তাকে সব সময় কোরআন চর্চা করতে হয়, এতে সে প্রতি হরফে ১০ নেকি করে পেয়ে থাকে। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত

আরও পরুনarrow_right_alt
shop_two

প্লে-অষ্টম শ্রেনি পর্যন্ত

প্রাথমিক শিক্ষা আরম্ভের পূর্বে ৬ বছরের কম বয়সের শিশুদের জন্য আনুষ্ঠানিক শিক্ষাব্যবস্থা। ৩ থেকে ৫/৬ বছর বয়সী শিশুদের শারীরিক, মানসিক এবং সামাজিক অবস্থান অনুযায়ী তাদের যত্ন, বেড়ে উঠা এবং শিশু অধিকার নিশ্চিত করা, খেলাধুলা, আনন্দ, অক্ষরজ্ঞান এবং গণনার হাতেখড়ির মাধ্যমে তাদের উন্নয়ন এবং শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হওয়ার সময় এটি। 

আরও পরুনarrow_right_alt
menu_book

কিতাব বিভাগ

ইসলামে ইলমের গুরুত্ব অপরিসীম। মুসলিমের প্রতি ইসলামের প্রথম বার্তাই- اِقْرَاْ- পড়, ইলম অর্জন কর। ইসলাম থেকে ইলমকে আলাদা করা অসম্ভব। ইসলামের প্রতিটি অংশের মধ্যেই ইলম বিরাজমান। ইলম ছাড়া যথাযথভাবে ইসলাম পালন সম্ভব নয়।

আরও পরুনarrow_right_alt
admin_panel_settings

মোট শিক্ষক

assignment_ind

মোটি শিক্ষিকা

support_agent

মোট স্টাফ

people_alt

মোট শিক্ষার্থী ২০২২ঈ.

ভর্তি ফি ও মাসিক বেতন

নিম্নে ভর্তি মাসিক ফি উল্লেখ করা হল

তাকমিল

9000 / প্রতি মাসে
তাকমিল
  • খাবার ফি = 2000
  • মাসিক বেতন = 500
  • জেনারেটর ফি = 500
  • আবাসিক চার্জ = ৩০০০/-
  • ভর্তি ফি = ৫০০০/-
  • ভর্তি ফি = ৫০০০/-
#

ফযিলত

8000 / প্রতি মাস ও এককালিন ভর্তি
ফযিলত
  • ভর্তি = ২০০০/-
  • শিক্ষা সফর = ১০০০/-
  • আইডি কার্ড = ১২০/-
  • মাসিক বেতন = ৫০০০/-
  • মাসিক খোরাকী =৩০০০/-
  • আবাসিক চার্জ
#

সানাবিয়্যাহ

7000 / প্রতি মাস ও এককালিন ভর্তি
সানাবিয়্যাহ
  • ভর্তি =১৫০০/-
  • শিক্ষা সফর = ১০০০/-
  • আইডি কার্ড = ১২০/-
  • মাসিক খোরাকী = ৪০০০/-
  • বেতন = ৩০০০/-
  • আবাসিক চার্জ = ২০০০/-
#

মুতাওয়াসসিতাহ

6000 / প্রাতি মাসে
মুতাওয়াসসিতাহ
  • ভর্তি ফি = ১০০০/-
  • শিক্ষা সফর = ১০০০/-
  • আইডি কার্ড = ১২০/-
  • ভর্তি ফি = ২০০০/-
  • আবাসিক চার্জ = ৫০০০/-
#

মনীষীদের আগমন ও বাণী

যে সকল মনীষীদের পদার্পণে অত্র জামিয়া ধন্য

starstarstarstarstar

হাদীস শাস্ত্রের মহিরুহ আল্লামা আজিজুল হকের -- মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর। ১৯১৯ সালে বর্তমান মুন্সীগঞ্জ জেলার লৌহজং- এ তিনি জন্ম গ্রহণ করেন। শায়খুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হকের(রহঃ) বর্ণাঢ্য জীবন বাংলাদেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব, উপমহাদেশের অন্যতম হাদীস বিশারদ, ইসলামী আন্দোলনের আপোষহীন জননেতা, বোখারী শরীফের প্রথম বঙ্গানুবাদক, অর্ধশতাব্দীর অধিক কাল ব্যাপী বুখারী শরীফ দরস প্রদানের বিরল কৃতিত্বের অধিকারী শাইখুল হাদীস আল্লামা আজীজুল হক একটি নাম, একটি ইতিহাস, একটি প্রেরণা। তার জীবনের ধাপে ধাপে রয়েছে ইর্ষণীয় সাফল্য। নিরলস পরিশ্রম, অদম্য ¯পৃহা আর অসীম সহস নিয়ে তিনি পথ চলছেন। তাঁর বর্ণাঢ্য জীবন নিুম্নে সংক্ষেপে তুলে ধরা হল।

শায়খুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক(রহ.)

শায়খুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক(রহ.)

প্রিন্সিপাল ও শায়খুল হাদীস জামিয়া রহমানিয়া

starstarstarstarstar

জন্ম ও শিক্ষা : বাংলাদেশের আল্লামা আহমদ শফী (আনুমানিক) ১৯২০ সালে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থানার পাখিয়ারটিলা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা বরকত আলী ও মা মেহেরুন্নেছা। ১০ বছর বয়সে তিনি দারুল উলুম হাটহাজারীতে লেখাপড়া শুরু করেন। শৈশবেই মা-বাবা মারা যান। আনুমানিক ১৯৪১ সালে ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দ মাদরাসায় ভর্তি হন এবং চার বছর অধ্যয়ন করেন। ভারত স্বাধীনতা আন্দোলনের মহান নেতা আল্লামা সাইয়েদ হোসাইন আহমদ মাদানি (রহ.)-এর কাছে আধ্যাত্মিক দীক্ষা গ্রহণ করেন। দারুল উলুম দেওবন্দে তাঁর উল্লেখযোগ্য শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন—মাওলানা সাইয়েদ হুসাইন আহমদ মাদানি (রহ.), মাওলানা ইবরাহিম বলিয়াভি (রহ.), মাওলানা ফখরুল হাসান (রহ.), মাওলানা ইজাজ আলী (রহ.), মাওলানা জহিরুল হাসান (রহ.), মাওলানা জলিল আহমদ (রহ.) প্রমুখ।

আল্লামা আহমদ শফী রহ.

আল্লামা আহমদ শফী রহ.

মুহতামিম হাটহাজারী মাদরাসা

starstarstarstarstar

তিনি ৫ শাওয়াল ১৩৫২ হিজরি/৩ অক্টোবর ১৯৪৩ সালে ভারতের সাহারানপুর জেলার দেওবন্দে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মুহাম্মদ শফি উসমানি ও দাদা মুহাম্মদ ইয়াসিন। তিনি ইসলামের তৃতীয় খলিফা উসমানের বংশধর। একারণে তার নামের সাথে উসমানি শব্দটি ব্যবহার করা হয়। তার বংশের আরেকটি উপাধি হল মিয়াজী, অর্থ শিক্ষক। তার পিতা ও দাদা উভয়ই দারুল উলুম দেওবন্দের শিক্ষক ছিলেন। পাঁচ ভাইয়ের মধ্যে তিনি কনিষ্ঠ।[৩] তার পিতা জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সদস্য হিসেবে পাকিস্তান সৃষ্টির পেছনে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। এজন্য পাকিস্তান রাষ্ট্রে ইসলামি সংবিধান তৈরির লক্ষ্যে ১৯৪৮ সালের মার্চের শুরুতে স্বপরিবারে তিনি পাকিস্তানের উদ্দেশ্যে হিজরত করেন।

তাকী উসমানী [দা:বা:]

তাকী উসমানী [দা:বা:]

শায়খুল হাদিস ও নায়েবে মুহতামিম দারুল উলূম করাচির

আসাতিযায়ে কেরাম
১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে দাওরা হাদিস সমাপনের পর থেকেই তিনি দারুল উলুম করাচিতে অধ্যাপনা করে আসছেন। ১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ২০০২ খ্রিষ্টাব্দের মে মাস পর্যন্ত তিনি পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের শরিয়া এ্যাপ্লাইট বেঞ্চের বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। “মিজান ব্যাংক” প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পাকিস্তানে সর্বপ্রথম তিনিই ইসলামী সেবা তৈরী করেন।

মাওলানা আব্দুল আলীম

মুহতামিম

১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দে দাওরা হাদিস সমাপনের পর থেকেই তিনি দারুল উলুম করাচিতে অধ্যাপনা করে আসছেন। ১৯৮২ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ২০০২ খ্রিষ্টাব্দের মে মাস পর্যন্ত তিনি পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের শরিয়া এ্যাপ্লাইট বেঞ্চের বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। “মিজান ব্যাংক” প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পাকিস্তানে সর্বপ্রথম তিনিই ইসলামী সেবা তৈরী করেন।

দান ও অর্জনের কারণে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করে। প্রতি সপ্তাহের রবিবার তিনি করাচির দারুল উলুম মাদরাসায় তাযকিয়াহ তথা আত্মশুদ্ধি সম্পর্কে বয়ান করেন। বর্তমানে তিনি দারুল উলুম করাচিতে সহীহ বুখারী,ফিকহ এবং ইসলামী অর্থনীতির দরস (কোন বিষয়ে পরামর্শ বা বক্তব্য প্রদান করা) দেন। ১৯৭০ সালে প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টো আমলে পাকিস্তান ন্যাশনাল এ্যাসেম্বলি ক

মাওলানা মারিক জামিল

সিনিয়র মুহাদ্দিস

দান ও অর্জনের কারণে বিশেষ সম্মাননা প্রদান করে। প্রতি সপ্তাহের রবিবার তিনি করাচির দারুল উলুম মাদরাসায় তাযকিয়াহ তথা আত্মশুদ্ধি সম্পর্কে বয়ান করেন। বর্তমানে তিনি দারুল উলুম করাচিতে সহীহ বুখারী,ফিকহ এবং ইসলামী অর্থনীতির দরস (কোন বিষয়ে পরামর্শ বা বক্তব্য প্রদান করা) দেন। ১৯৭০ সালে প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টো আমলে পাকিস্তান ন্যাশনাল এ্যাসেম্বলি ক

সম্পর্কিত আইন প্রণয়নে তিনি অগ্রবর্তী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে তিনি উর্দু মাসিক পত্রিকা আল-বালাগ এবং ১৯৯০ সাল থেকে ইংরেজি মাসিক পত্রিকা আল-বালাগ ইন্টারন্যাশনালের প্রধান সম্পাদক পদে আছেন।ইসলামী ব্যাংকিং ও অর্থনীতি সম্পর্কে তিনি বিভিন্ন পত্রিকা ও সাময়িকীতে বহু প্রবন্ধ লিখেছেন। তিনি আরবি,

মাহমুদ মাদানী

মুহাদ্দিস

সম্পর্কিত আইন প্রণয়নে তিনি অগ্রবর্তী ভূমিকা পালন করেন। ১৯৬৭ সাল থেকে তিনি উর্দু মাসিক পত্রিকা আল-বালাগ এবং ১৯৯০ সাল থেকে ইংরেজি মাসিক পত্রিকা আল-বালাগ ইন্টারন্যাশনালের প্রধান সম্পাদক পদে আছেন।ইসলামী ব্যাংকিং ও অর্থনীতি সম্পর্কে তিনি বিভিন্ন পত্রিকা ও সাময়িকীতে বহু প্রবন্ধ লিখেছেন। তিনি আরবি,

আমার জন্য এটি অত্যন্ত আনন্দের মুহূর্ত যে, আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করার সুযোগ পাচ্ছি। আমার এ আনন্দ আরো বৃদ্ধি পেয়েছে যখন জেনেছি যে, এখানে যারা উপস্থিত আছেন তারা নিজেদের ব্যবসাকে শরীয়তের আদলে গড়ে তোলার চিন্তা ও সংকল্প নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন।

আজকাল সভা-সম্মেলন তো অনেক হয়। বক্তৃতা-বিবৃতিও হয় প্রচুর। কিন্তু সেই সভা, সম্মেলন, বক্তৃতা ও বয়ান আমাদের বাস্তব জীবনে কোনো বড় পরিবর্তন সাধন করে না। এর এক কারণ, সেগুলো ‘বসলাম, বললাম এবং চলে গেলাম’ এই গতানুগতিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকে যায়।

মাওলানা আব্দুল হামিদ

সাধারণ শিক্ষক

আমার জন্য এটি অত্যন্ত আনন্দের মুহূর্ত যে, আমি আপনাদের সামনে আলোচনা করার সুযোগ পাচ্ছি। আমার এ আনন্দ আরো বৃদ্ধি পেয়েছে যখন জেনেছি যে, এখানে যারা উপস্থিত আছেন তারা নিজেদের ব্যবসাকে শরীয়তের আদলে গড়ে তোলার চিন্তা ও সংকল্প নিয়ে উপস্থিত হয়েছেন। আজকাল সভা-সম্মেলন তো অনেক হয়। বক্তৃতা-বিবৃতিও হয় প্রচুর। কিন্তু সেই সভা, সম্মেলন, বক্তৃতা ও বয়ান আমাদের বাস্তব জীবনে কোনো বড় পরিবর্তন সাধন করে না। এর এক কারণ, সেগুলো ‘বসলাম, বললাম এবং চলে গেলাম’ এই গতানুগতিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ থেকে যায়।

arrow_upward